A TO Z ফেসবুক মার্কেটিং Marketing বিস্তারিত আলোচনা । আজকে আমরা আমাদের এই আর্টিকেলের ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে A To Z সমস্ত কিছু বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করা হবে।
আর আপনি যদি ফেসবুক মার্কেটিং Marketing সম্পর্কে জানার জন্য আগ্রহী হয়ে থাকেন বা ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় এই বিষয়ে জানার জন্য ইন্টারেস্টেড হয়ে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য।
তাহলে আসুন জেনে নেই যে ফেসবুক মার্কেটিং কিভাবে করতে হয় , এবং তার সাথে ফেসবুক মার্কেটিং এর ভিতরে কি কি বিষয় রয়েছে এবং সেগুলো কিভাবে কাজ করে সেই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন।
Facebook Marketing
ফেসবুকের মাধ্যমে বেশি করে কিন্তু বাংলাদেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ অবলম্বী হচ্ছেন। আর আপনিও যদি আপনার ব্যবসাকে সকলের মাঝে পরিচিত করতে চান এবং সারা বিশ্বের কাছে রিপ্রেজেন্ট করতে চান এবং আপনার ব্যবসায় সুনাম এবং পরিধি বাড়াতে চান তাহলে বসে কিন্তু আপনার এক্ষেত্রে ফেসবুক মার্কেটিং Marketing করতে হবে। ফেসবুক মার্কেটিং এর মাধ্যমে কিন্তু আপনারা আপনাদের ব্যবসা অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবেন।
আপওয়ার্কে freelancing ফ্রিল্যান্সিং করবেন কিভাবে?
Facebook Marketing strategy
ফেসবুক মার্কেটিং Marketing করতে হলে সবার প্রথমে আপনাকে একটা প্রোডাক্ট বেছে নিতে হবে । অর্থাৎ আপনি কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করতে চাচ্ছেন সেই বিষয় সম্পর্কে আপনাকে আগে নিশ্চিত হয়ে নিতে হবে। আপনাদের প্রোডাক্ট সিলেকশন করা হয়ে গেলে অর্থাৎ, আপনারা কোন প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন সেটা যদি আপনারা ডিসাইড করে ফেলেন।
তার পরে কিন্তু আপনারা এরপরের কাজগুলো করতে পারবেন তার আগে কিন্তু পারবেন না। আর তাই সেইজন্য কিন্তু অবশ্যই আপনাদেরকে প্রডাক্ট আগে বেছে নিতে হবে।
মনে করেন যে আপনার প্রোডাক্ট সিলেকশন করা হয়ে গেল। এরপরে আপনাকে আপনাদের কাস্টমারদেরকে টার্গেট করতে হবে।
অর্থাৎ আপনারা কোন কাস্টমার দের কাছে এই প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করবেন আপনাদের প্রোডাক্টগুলো কোন ধরনের মানুষদের কাছে বিক্রি করবেন সেটা আপনাদেরকে ঠিক করতে হবে। আপনাদেরকে কিন্তু প্রোডাক্ট অনুযায়ী আপনাদের কাস্টমরদেরকে টার্গেট করতে হবে ।
যেমন মনে করুন আপনি মাক্স বিক্রি করবেন। আর আপনারা যদি নরমাল মানুষ গুলো বিক্রি করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনাদের কম্পেটিশন অনেক বেশি হবে এবং এগুলো কিন্তু বেশিরভাগ মানুষেরই ব্যবহার করে থাকে । আর এই মাক্স গুলো আপনারা কিন্তু 5 টাকা বা এর থেকে কম দামে অনেকে বিক্রি করে থাকে ।
আর এই ধরনের মাক্স কিন্তু সকল ধরনের মানুষদের কাছে বিক্রি কোরতে পারবেন অর্থাৎ যারা এ ধরনের মাক্স কিনতে আগ্রহী কিংবা কম দামের ভিতরে কিনতে চায় তাদের কাছে কিন্তু আপনারা এই প্রোডাক্ট গুলো খুব সহজে বিক্রি করতে পারবেন।
কিন্তু আপনারা যদি ফেন্সি মাক্স বিক্রি করতে চান তাহলে সেক্ষেত্রে এগুলো কিন্তু আপনারা সবার কাছে বিক্রি করতে পারবেন না অর্থাৎ সব ধরনের মানুষদের কাছে কিন্তু এই প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করতে পারবেন না।
এই ফেন্সি মাক্সগুলো অবশ্যই আপনারা বিক্রি করতে পারবেন যে সকল মানুষেরা একটু বেশি পরিমাণে স্টাইলিশ তাদের কাছে।
যে সকল মানুষেরা ছবি তুলতে পছন্দ করে বা তাদের সাথে সাথে ম্যাচ করে মাক্স পড়তে পছন্দ করে তাদের কাছে কিন্তু আপনারা এই ধরনের মাক্স গুলো বিক্রি করতে পারবেন। আর এই ধরনের মাসগুলোতে আমি কিন্তু তুলনামূলকভাবে একটু বেশি 50 থেকে 60 টাকার ভিতরে এগুলোর দাম হয়ে থাকে।
আর এই গুলোর জন্য কিন্তু আপনারা আপনাদের টার্গেট কাস্টমারকে নির্দিষ্ট করে তারপরে আপনাদের এই প্রডাক্ট গুলো বিক্রি করতে পারবেন। একটা বিষয় মনে রাখতে হবে যে এই ফেন্সি মাক্সগুলো কিন্তু আপনারা সবার কাছে বিক্রি করতে পারবেন না।
আর এরপরে আপনারা যেহেতু ফেসবুক মার্কেটিং করবেন সে তো আপনাদেরকে সবার প্রথমে ঠিক করে নিতে হবে যে আপনারা ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে মার্কেটিং Marketing করবেন না ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে মার্কেটিং করবেন এই বিষয়টা কিন্তু আপনাদেরকে ঠিক করে নিতে হবে।
আপনারা যদি এগুলো ব্যবহার না করেন তাহলে আপনার ফেসবুকের মেসেঞ্জার ব্যবহার করবেন কি-না এ বিষয়টি সম্পর্কে ও কিন্তু আপনাদেরকে ঠিক করে নিতে হবে। ফেসবুক পেজের মাধ্যমে কিন্তু আপনি শুধুমাত্র নিজেই পোস্ট করতে পারবেন বা আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে বিস্তারিত লিখে সেখানে পাবলিশ করতে পারবেন ।
কিন্তু ফেসবুক গ্রুপ যদি আপনি পরিচালনা করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু সকলেই আপনার গ্রুপে কন্টেন লিখতে পারবে বা যেকোন বিষয় সম্পর্কে আপনার গ্রুপে শেয়ার করতে পারবে যেটা কিন্তু ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে সে কখনোই করতে পারবে না। আর এই বিষয়টা কিন্তু অবশ্যই আপনাদেরকে মনে রাখতে হবে।
গুরুপ কিন্তু একটি কমিউনিটি তৈরি করে আর তাই প্রথম অবস্থায় আপনাদেরকে ফেসবুক পেজ এবং Group দুইটাই করতে হবে। আর এই সমস্ত কাজ গুলো করার পরে কিন্তু আপনাদেরকে কন্টেন রেডি করতে হবে।
আর কনটেন্ট কিন্তু বিভিন্ন ধরনের হতে পারে, লিখিত আকারে কনটেন্ট হতে পারে ভিডিও আকারে কন্টেন হতে পারে এবং ফটো এর মাধ্যমে কিন্তু আপনারা কনটেন্ট প্রকাশ করতে পারবেন ।
পোস্টার বাড়াতে পারেন ব্যানার বানাতে পারেন অর্থাৎ ফটোর মাধ্যমে কিন্তু আপনারা আপনাদের প্রোডাক্ট কি সম্পর্কে কন্টেন বানিয়ে তারপরে সেটা আপনাদের ফেসবুক পেজ হতে পারে যার মাধ্যমে আপনারা মার্কেটিং করবেন সেখানে কিন্তু আপলোড করতে পারেন।
কিন্তু সবার প্রথমে আপনাকে কিন্তু সিলেক্ট করে নিতে হবে আপনারা কোন খানে মার্কেটিং না করবেন ফেসবুক পেইজে মার্কেটিং করবেন না ফেসবুক গ্রুপ এ মার্কেটিং Marketing করবে এই বিষয়টা কিন্তু আগে ঠিক করে নিতে হবে।
আপনারা যদি আগেই চিন্তা করেন যে ভিডিওর মাধ্যমে আপনারা মার্কেটিং করবেন না ফটো দিয়ে ব্যানার পোস্টার এগুলো বানিয়ে মার্কেটিং করতে হলে কিন্তু হবে না।
আপনাকে আগে যে বিষয়টা সিলেক্ট করে নিতে হবে সেটা হচ্ছে আপনারা কোথায় মার্কেটিং করবেন এই বিষয়টা আপনাকে আগে সিলেট করে নিয়ে তারপরে আপনাকে কনটেন্ট নিয়ে ভাবতে হবে তার আগে কিন্তু কনটেন্ট নিয়ে চিন্তা করা লাগবে না।
আপনারা কোন জায়গাতে আপনাদের প্রোডাক্ট প্রমোশন করবেন এই বিষয়টি সিলেকশন হয়ে যাওয়ার পরে অর্থাৎ, সিলেক্ট করার পরে আপনারা কনটেন্ট কিভাবে আপনাদের কমিউনিটিতে অর্থাৎ আপনারা যেখানে আপনাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন সেখানে দিতে হবে।
আপনার প্রোডাক্ট কি আপনি কি প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন এবং আপনি কোন ধরনের প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবেন এবং আপনার টার্গেট কাস্টমার বা টার্গেট অডিয়েন্স কারা এই বিষয়টি সিলেকশন করার পরে কিন্তু আপনারা ঠিক করতে পারবেন যে আপনারা ভিডিও কনটেন্ট দিবেন না পোস্টার ব্যানার মানে ফটোর মাধ্যমে আপনাদের কনটেন্ট গুলো প্রকাশ করবেন।
এখন আপনাদের প্রোডাক্টের দাম নির্বাচন করতে হবে অর্থাৎ আপনারা যে প্রোডাক্ট বিক্রি করবেন সেই প্রোডাক্টটি দাম কাস্টমারের কাছ থেকে কত নিবেন সে কি আপনাদেরকে নির্দিষ্ট করে নিতে হবে।
যেরকম একটা রাখতে হবে আপনাদের প্রোডাক্টের যাতে সবাই কিনতে পারে কম দামের ভিতরে আপনাদের প্রোডাক্ট রাখার চেষ্টা করবেন, যাতে সব ধরনের মানুষের আপনাদের প্রোডাক্ট কিনতে পারে,সে রকমের একটা দাম নির্ধারণ করবেন আপনাদের প্রোডাক্টের।
আপনাদের প্রোডাক্ট যদি টি-শার্ট হয়ে থাকে তাহলে যদি আপনারা 450 টাকা কিংবা সাড়ে 400 টাকা নির্ধারণ করে থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে কিন্তু অনেক মানুষের এই আপনাদের কাছ থেকে শার্ট কেনার জন্য আগ্রহী হবে।
মোটামুটি ভাবে এই দামটা আছে অনেকেই কিনতে পারবে ।আপনি চাইলে কিন্তু আপনার এই স্টুডেন্টদের কাছে আপনাদের স্টুডেন্টদের কাছে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন , এরপরে যারা নতুন চাকরিতে জয়েন করবে তাদের কাছে কিন্তু আপনি আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারবেন।
কলেজ জীবন শেষ করে যারা ভার্সিটি লাইফ শুরু করে অর্থাৎ ভার্সিটিতে ভর্তি হলে কিন্তু অনেকেই নতুন শাট দরকার হয় থাকে আপনি কিন্তু চাইলে ভার্সিটির স্টুডেন্টদের কেও টার্গেট করে আপনার প্রোডাক্ট বিক্রি করতে পারেন।আপনাদের টার্গেট কাস্টমার হবে 18 থেকে 25 বছর বয়সের সকল মানুষেরা।
সবথেকে বেশি মানুষ থাকে কিন্তু 18 থেকে 25 বছর মানুষেরা 18 থেকে 25 বছরের মানুষেরা কিন্তু সবথেকে বেশি পরিমাণে ফেসবুকে একটিভ থাকে। আর আপনি যেহেতু টি শার্ট বিক্রি করবেন সেহেতু কিন্তু আপনাদেরকে ছেলেদের কাছেই আপনাদের টি-শার্ট গুলো বিক্রি করতে হবে তাই আপনার টার্গেট অডিয়েন্স হবে ছেলেরা।
আমাদের যেহেতু কাস্টমার এবং প্রোডাক্ট সিলেকশন করা শেষ। আর তাই আমরা কিন্তু ফেসবুকের মাধ্যমে মার্কেটিং করবো সেহুতু আমাদেরকে একটি ফেসবুক পেজ এবং ফেসবুক গ্রুপ খুলতে হবে ।
ফেসবুক পেজ এবং ফেসবুক গ্রুপের একটি নাম দিতে হবে । আর ফেসবুক পেজে লাইক পাওয়া কিন্তু অনেক কষ্টসাধ্য একটি ব্যাপার অর্গানিক ভাবে লাইক পাওয়া যায় একটু কিন্তু কষ্টকর নতুন অবস্থায়।
ফেসবুক পেজ এর নাম দিতে পারেন Solit Shirt। Shirt Lovers BD ণামে একটি ফেসবুক গ্রুপ খুলতে পারেন। ফেসবুক পেইজ আপনাদের লাইক বেশি না হলেও কিন্তু আপনারা যে গ্রুপটি খুলবে সেই গ্রুপে কিন্তু অনেক মানুষ জয়েন হবে এবং অনেক মানুষ তারা তাদের পছন্দের সেটগুলো সেখানে আপলোড করবে।
আর গ্রুপের মাধ্যমে কিন্তু একটি কমিউনিটি তৈরি হবে , আর আস্তে আস্তে করে যখন গ্রুপটি বড় হবে তখন কিন্তু আপনারা আপনাদের ব্যবসার যে সমস্ত সেগুলো বিক্রি করবেন সেগুলো কিন্তু অনেক মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারবেন।
অর্থাৎ আপনারা কিন্তু গ্রুপের মাধ্যমে আপনাদের মার্কেটিং Marketing টা চালিয়ে দিতে পারবেন এবং এর সাথে ফেসবুক পেজের মাধ্যমে মার্কেটিং একসাথে চালিয়ে দিতে পারবেন খুব সহজেই।
আপনি যদি শার্ট বিক্রি করেন তাহলে সেক্ষেত্রে কিন্তু আপনারা যদি লেখা আকারে করেন পাবলিশ করেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনারা বিক্রি করতে পারবেন আপনাদেরকে অবশ্যই ভিডিও অথবা ইমেজ আকারে কন্টেন বানাতে হবে, মানে আপনাদেরকে ব্যানার এবং পোস্টার বানাতে হবে আপনাদের বানানো টিশার্ট গুলোর। আর ভিডিও বানিও কিন্তু আপনাদের সেরকমভাবে খুব একটা লাভ হবে না আপনারা ইমেজ আকারে কন্টেন দিলে সেটাই বেশি ভালোভাবে চলবে।
ফেসবুকে মার্কেটিং করতে হলে আপনার টি-শার্টের সাথে টি-শার্টের দাম এবং একটু ভালভাবে ডিজাইন করে আপনাদের ফেসবুক পেজ এবং ফেসবুক গ্রুপে আপলোড করতে হবে।
যাতে করে মানুষ এটা দেখেই কিনার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে, এবং ভাবে আপনাদেরকে ফটোগুলো বানাতে হবে অর্থাৎ আপনার সাইট গুলো এমন ভাবে ডিজাইন করতে হবে যাতে যে কেউ দেখলেই কিনতে চায়।
কনটেন্ট বানানোর আগে জানতে হবে আপনি কোথায় আপনার প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করবেন এবং তার আগে আপনাদের জানতে হবে যে আপনার টার্গেট অডিয়েন্স কারা।
আর তার আগে আপনাদের জানতে হবে আপনার অডিয়েন্স কারা কারা আপনাদের কাছে থেকে কারা প্রডাক্টগুলো কিনবে এবং তাদের কাছে আপনারা কোন মাধ্যমে আপনাদের প্রোডাক্ট গুলো পৌঁছাবেন এই বিষয়গুলো সম্পর্কে কিন্তু আপনাদেরকে আগে থেকে জানতে হবে।
Facebook marketing for small business
নতুন করে যারা কোন বিজনেস শুরু করে নতুন করে যারা ব্যবসা শুরু করতে চায় তাদের জন্য কিন্তু ফেসবুক মার্কেটিং সবথেকে ভালো একটি জায়গা । কারণ ফেসবুকের মাধ্যমে কিন্তু তারা তাদের প্রোডাক্ট গুলো বা তাদের কোনো সেবা থাকলে সেগুলো হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারবে।
আর যেটা কিন্তু তারা অন্য কোনো মাধ্যমে পারবেনা তাই অবশ্যই নতুনদের জন্য কিন্তু ফেসবুক মার্কেটিং অনেক বেশি কার্যকরী একটি উপায় হতে পারে । ফেসবুক মার্কেটিং Marketing এর মাধ্যমে আপনারা আপনাদের টার্গেট অডিয়েন্স কে সিলেক্ট করতে পারবেন কোন বয়সের মানুষদেরকে আপনারা আপনাদের বিজ্ঞাপনটি দেখাতে চান।
এরপরে আপনারা কোন দেশে আপনাদের প্রোডাক্ট গুলো বিক্রি করবেন , এবং আপনারা যদি নির্দিষ্ট কোন এলাকা টার্গেট করে অর্থাৎ ঢাকা শহরের কোন এলাকার টার্গেট করে যদি আপনারা আপনাদের প্রোডাক্ট বিক্রি করতে চান তাহলে সেটাও কিন্তু আপনারা করতে পারবেন ।
আর এই বিষয়গুলো কিন্তু শুধুমাত্র আপনার ফেসবুক মার্কেটিং যদি করেন তাহলে করতে পারবেন অন্য কোনো মাধ্যমে কিন্তু আপনারা করতে পারবেন এই বিষয়টিকে কিন্তু আপনাকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে ।
এরপরে আপনারা মহিলাদের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে চান না পুরুষদের জন্য বিজ্ঞাপন দিতে চান এই বিষয়টা কিন্তু আপনারা সিলেক্ট করে দিতে Gender থেকে আপনারা যদি শুধু Male সিলেক্ট করে দেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু শুধুমাত্র ছেলেরা দেখতে পারবে।
আর আপনারা যদি ফিমেল সিলেক্ট করে দেন বিজ্ঞাপন দেওয়ার সময় হলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু শুধুমাত্র মহিলারাই আপনাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস এর বিজ্ঞাপণটি দেখতে পারবে অন্য কেউ কিন্তু দেখতে পারবেনা।
A9 মিনি ওয়্যারলেস ক্যামেরা Camera ওয়াইফাই
আপনি যে প্রোডাক্টটি অথবা যদি কোন সার্ভিস দিয়ে থাকেন তাহলে সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনারা আপনাদের টার্গেট অডিয়েন্সদেরকে শুধুমাত্র আপনাদের বিজ্ঞাপনটি দেখাতে পারবেন। আর এটা কিন্তু আপনাদের জন্য অনেক বড় একটি সুযোগ, আশা করি বুঝতে পেরেছেন নতুনদের জন্য ফেসবুক মার্কেটিং কেন এত গুরুত্বপূর্ণ।
Facebook marketing course
আপনারা যদি ফেসবুক মার্কেটিং Marketing সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান বা ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে এটুজেড সমস্ত কিছু শিখতে চান প্রথম থেকে শুরু পর্যন্ত তাহলে কিন্তু আপনারা ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে একটি কোর্স করতে পারেন।
টেন মিনিট স্কুলে কিন্তু ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে একটি কোর্স রয়েছে সেই কোর্সটি কিন্তু করিয়েছেন টেন মিনিট স্কুলের প্রতিষ্ঠাটা Ayman Sadik ভাইয়া আর তার ভাই Sadman Sadik ভাইয়া ২ জনে মিলে আপনারা চাইলে কিন্তু এই কোর্সটি করতে পারেন।
আর এই কোর্সটি কিন্তু ইতিমধ্যে 14,859 হাজার মানুষের থেকেও বেশী মানুষই করে ফেলেছে আর আপনি যদি চান তাহলে আজকে কিন্তু করে ফেলতে পারেন ফেসবুক মার্কেটিং কোর্সটি।
তারা তাদের মার্কেটিং প্ল্যান কিভাবে করে অর্থাৎ তারা তাদের ফেসবুকে ব্যবসা গুলো কিভাবে পরিচালনা করে এত বছর যাবৎ তারা কিভাবে ফেসবুকে ব্যবসা করে আসছে তাদের এই সমস্ত অভিজ্ঞতা গুলোই কিন্তু তারা আপনাদের সাথে বিস্তারিত ভাবে সকল তথ্য আলোচনা করবেন তাই দেরি না করে আজকে ভর্তি হয়ে যেতে পারেন তাদের এই করছে ।
আর হ্যাঁ এই কোর্স শেষ করে পরে কিন্তু আপনারা একটি সার্টিফিকেট পাবেন আর যেটা কিন্তু আপনারা বিভিন্ন কাজে লাগাতে পারবেন যদি আপনারা কোথায় চাকরির ইন্টারভিউ দিতে চান তাহলে সেখানে কিন্তু আপনারা এই সার্টিফিকেট দেখাতে পারবেন।
অর্থাৎ আপনারা বলতে পারবেন যে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে এক্সপার্ট বা ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে আপনি করেছেন। তাহলে আর দেরি কেন আজকে ভর্তি হয়ে নিন এই কোর্সে আর হয়ে যান ফেসবুক মার্কেটিং এক্সপার্ট।
online অনলাইনে ইনকাম
Facebook ads
আপনারা কিন্তু ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাধ্যমে আপনাদের ব্যবসা আরো বাড়াতে পারেন , অর্থাৎ আপনারা ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিলে কিন্তু হাজার হাজার মানুষ এবং লক্ষ লক্ষ মানুষের কাছে আপনাদের প্রোডাক্ট এর সেবা পৌঁছে দিতে পারবেন ।
ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিলে কিন্তু আপনাদের কাছ থেকে ফেসবুক নির্দিষ্ট পরিমাণে একটা অর্থ চার্জ করবে ১টা নির্দিষ্ট পরিমাণে একটা টাকা আপনাদের কাছ থেকে কেটে নিবে।
আর যার বিনিময়ে ফেসবুক আপনাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস গুলোকে হাজার হাজার মানুষের কাছে পৌঁছে দেবে। আপনারা কিন্তু 5 ডলার থেকে শুরু করে যেকোনো এমাউন্টের টাকা দিয়ে কিন্তু আপনারা ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন । আপনারা চাইলে কিন্তু এক ডলার দিয়ে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন তবে সে ক্ষেত্রে আপনারা ভাল ফলাফল পাবেন না ।
আপনারা যত বেশি পরিমাণে এখানে ইনভেস্ট করবেন তার থেকে ডাবল প্রফিট কিন্তু আপনারা পাবেন । কারন আপনাদের প্রোডাক্ট ও সার্ভিস যতদিন মানুষ জানবে ততই কিন্তু আপনাদের লাভের পরিমাণটা ও বাড়তে থাকবে । আর তাই আপনারা যদি ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিন তাহলে এক্ষেত্রে কিন্তু আপনাদের কোনো লস নেই বরং আপনাদের লাভ হবে।
আর ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে কিন্তু আপনারা সবার প্রথমে আপনাদের ফেসবুক পেইজে গিয়ে বুষ্ট লেখা নামে একটি অপশন পাবেন সেখানে ক্লিক করবেন তারপর আপনারা দেখতে পারবেন আপনারা কাদেরকে টার্গেট করে বিজ্ঞাপন দিতে চান অর্থাৎ আপনারা ছেলেদের দেখাতে চান না মেয়েদের বিজ্ঞাপন দিতে চান সেই বিষয়টা কিন্তু আপরা সেট করে দিতে পারবেণ ।
এরপরে আপনারা কোন বয়সী ছেলেমেয়েদের বিজ্ঞাপন দেখাতে চান কাদের আপনার বিজ্ঞাপন দেখেছেন 18 থেকে 25 বছর মানুষদেরকে পেতে চান না তার থেকে বেশি বয়সের মানুষদেরকে আপনার বিজ্ঞাপন দিতে চান অর্থাৎ আপনার প্রোডাক্ট ও সার্ভিস কাস্টমার যারা তাদের কাছে বিক্রি করার জন্য আপনারা কোন বয়সের মানুষদের কাছে আপনাদের বিজ্ঞাপনটি দেখাতে চান সেটা কিন্তু আপনারা সেট করে দিতে পারবেন।
এরপর আপনারা কোন দেশের মানুষদের কাছে বিজ্ঞাপনটি দেখাতে চান, বাংলাদেশের মানুষদের কাছে বেগবান দেখাতে চান না অন্য কোন মানুষদের কাছে বিজ্ঞাপন দেখাতে চান এই বিষয়টা কিন্তু আপনারা সিলেক্ট করে দিতে পারবেন।
কিংবা আপনারা যদি নির্দিষ্ট কোন একটা এলাকা টার্গেট করে বিজ্ঞাপন দেখাতে চান তাহলে সেটাও কিন্তু আপনারা বিজ্ঞাপন দেওয়ার আগে সেট করে দিতে পারবেন অথবা আপনারা যদি বিজ্ঞাপন চালু হয়ে যাওয়ার পরও চেঞ্জ করতে চান। তাহলে সেটা ও কিন্তু করতে পারবে না এডিট করার অপশনে গিয়ে আপনারা চেঞ্জ করে নিতে পারবেন।
আপনারা সবকিছু সিলেক্ট করে দেওয়ার পরে আপনাদের বিজ্ঞাপনটিতে রিচ পরিমাণে আসবে সেটাও কিন্তু আপনারা নিচে দেখতে পারবেন ।
আর সবকিছু সিলেক্ট করার পরে আপনারা সেভ বাটনে ক্লিক করবেন এরপর আপনারা Boost Now বাটনে ক্লিক করলেই কিন্তু আপনাদের বিজ্ঞাপনটি কিছুক্ষণ রিভিউ করার পরে অর্থাৎ 5 থেকে 10 মিনিট রিভিউ করার পরে আপনাদের বিজ্ঞাপনটি ফেসবুকে চালু হয়ে যাবে । আশা করি যে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে আপনারা ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিতে পারবেন খুব সহজে।
Facebook courses for beginners
আপনারা যদি একেবারে নতুন হয়ে থাকেন তাহলে সেক্ষেত্রে জানতাম নারে ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে জানার জন্য ইউটিউবে চার্জ করতে পারেন অথবা গুগোল এর সম্পর্কে সার্চ করে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন ।
অথবা ফেসবুক মার্কেটিং Marketing সম্পর্কে যারা এক্সপার্ট অনেকদিন ধরে ফেসবুক মার্কেটিং কাজের সাথে জড়িত আপনারা কিন্তু তাদের সাথে কথা বলতে পারেন না তাদের সাথে যোগাযোগ করে এ বিষয়গুলো সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন ।
অথবা আপনারা যদি চান এসব মার্কেটিং সম্পর্কে কিন্তু একটি কোর্স সম্পন্ন করে এবং মার্কেটিং এর কাজ গুলো খুব সহজেই শিখে যেতে পারবেন । রবি টেন মিনিট স্কুল এর ফেসবুক মার্কেটিং একটি কোর্স রয়েছে সেই কোর্সটি কিন্তু আপনারা চাইলে ঘরে বসেই করতে পারবেন আর এই কোর্সটি করার পরে কিন্তু আপনারা ফেসবুক মার্কেটিং সম্পর্কে সমস্ত কিছু শিখে যাবেন ।