ঘরে বসেই স্বল্প সময়ে অধিক আয় income করার জন্য বিভিন্ন প্রাসঙ্গিক উপায় আছে, যা আপনাকে আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং সময় উপর নির্ভর করবে। এই উপায়গুলি আপনাকে সহায়ক হতে পারে যাতে আপনি ঘরে বসে অধিক আয় উপার্জন করতে পারেন:
1. অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং এবং কাজ: আপনি আপনার দক্ষতা অনুযায়ী অনলাইন ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলি ব্যবহার করে কাজ পাতে পারেন। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন, লেখাশুখি, ডাটা এন্ট্রি, অনুবাদ, ডিজিটাল মার্কেটিং, অডিও এবং ভিডিও এডিটিং ইত্যাদি বিভিন্ন কাজে আপনি নিজেকে উপলব্ধ করতে পারেন।
2. অনলাইন শিক্ষা এবং টিউটরিং: আপনি আপনার শিক্ষাগত দক্ষতা ব্যবহার করে অনলাইন শিক্ষামূলক সাহায্য প্রদান করতে পারেন। অনলাইন টিউটরিং প্ল্যাটফর্মে আপনি শিক্ষার্থীদের জন্য মানুষের সাথে পার্টনার হতে পারেন এবং প্রতিটি সেশনে টিউশন সাপ্তাহিক মূল্যের একটি শমুচিত অংশ প্রাপ্ত করতে পারেন।
3. ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি: একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ তৈরি করতে পারে আপনার পছন্দের বিষয়ে লেখা লিখতে। এটি আপনাকে আপনার অধিক আয়ের সুযোগ প্রদান করতে পারে যেখানে আপনি বিজ্ঞান, প্রয়োজনীয় প্রোডাক্ট, সেবা বা অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং পরিচায়িত করতে পারেন।
4. সুপার হস্টিং ব্যবহার: আপনি আপনার ঘর বা আপাতত অধিক স্থান প্রয়োজন হলে, আপনি আপনার বাড়ি বা আবাসিক স্থানটি সুপার হস্টিং প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ভাড়া দেয়ার সাথে সাথে সহযোগী হতে পারেন। আপনি এটি ভাড়া পরিশোধ প্রাপ্ত করতে পারেন এবং অতিরিক্ত আয় উপার্জন করতে পারেন।
5. অনলাইন কোর্স তৈরি: আপনি যদি একটি নিজস্ব দক্ষতা অথবা জ্ঞান প্রদান করতে পারেন, তাহলে অনলাইন কোর্স তৈরি করে বেচার সাহায্য করতে পারেন। এটি আপনার জ্ঞান এবং দক্ষতা বেচার করতে পারে এবং আপনি আপনার পরিস্থিতি অনুযায়ী মূল্য নির্ধারণ করতে পারেন।
6. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং: অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সাহায্যে আপনি অন্যের প্রোডাক্ট বা সেবা প্রমোট করতে পারেন এবং প্রতিটি বিক্রয়ে কমিশন উপার্জন করতে পারেন। এটি আপনাকে কোনও প্রতিষ্ঠান বা প্রোডাক্টের ব্যাপারে চিন্তা না করে আপনার প্রমোশন প্রদান করতে সাহায্য করতে পারে।
7. অনলাইন মার্কেটিং সার্ভিস: আপনি আপনার ডিজিটাল মার্কেটিং দক্ষতা ব্যবহার করে অনলাইন মার্কেটিং সার্ভিস প্রদান করতে পারেন। সোশ্যাল মিডিয়া পরিচায়ন, সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, প্রস্তাবনা বিক্রয় ইত্যাদি সার্ভিস প্রদান করে আপনি অধিক আয় উপার্জন করতে পারেন।
8. অনলাইন ব্যবসা বা ই-কমার্স: আপনি একটি অনলাইন ব্যবসা বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম তৈরি করে আপনার পছন্দের প্রোডাক্ট বা সেবা বেচাতে পারেন। এটি আপনাকে আপনার প্রোডাক্টের মাধ্যমে সম্ভাব্য গ্রাহকদের মাধ্যমে পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারে এবং অধিক আয় উপার্জন করতে পারেন।
9. ই-বুক লেখা এবং বেচা: আপনি যদি কোনও নিজস্ব দক্ষতা অথবা জ্ঞান রাখেন, তাহলে আপনি ই-বুক লেখার সাথে সাথে বেচাতে পারেন। এইসাথে সাথে নিয়মিত আয় উপার্জন করতে পারেন এবং আপনি আপনার লেখার সাথে নিজস্ব ব্র্যান্ড তৈরি করতে পারেন।
10. সোশ্যাল মিডিয়া প্রমোশন: আপনি আপনার দক্ষতা বা সেবা সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রমোট করতে পারেন। আপনি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে নিজের ব্যবসায়িক প্রোফাইল তৈরি করতে পারেন এবং আপনার দক্ষতা, প্রোডাক্ট বা সেবা সামাজিক মিডিয়া মাধ্যমে প্রমোট করতে পারেন।
11. অনলাইন খোলামেলা বাজার ব্যবসা: আপনি অনলাইন খোলামেলা বাজারে ব্যবসা শুরু করতে পারেন, যেখানে আপনি নিজের নতুন বা ব্যবহৃত প্রোডাক্ট বেচাতে পারেন। আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারেন এবং আপনার প্রোডাক্টগুলি সহজেই বেচাতে পারেন।
উল্লিখিত উপায়গুলির মধ্যে কোনটি আপনার দক্ষতা, আগ্রহ এবং সময়ের উপর নির্ভর করবে, তবে আপনি একটি বা একাধিক উপায় ব্যবহার করে ঘরে বসেই স্বল্প সময়ে অধিক আয় উপার্জন করতে পারেন। মনে রাখবেন, যে কোনও অনলাইন আয় প্রক্রিয়ায় সঠিক প্রশিক্ষণ, পরিকল্পনা এবং প্রস্তুতির প্রয়োজন থাকতে পারে।
বাংলাদেশের বেকারত্ব সমস্যা সমাধানে গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখতে যাচ্ছে আউটসোর্সিং বা অনলাইন আয়। ঘরে বসে ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করে টাকা উপার্জন করাই হচ্ছে আউটসোর্সিং। অনলাইনে আয় করতে তেমন কিছুই লাগেনা, লাগে শুধু ধৈর্য আর ইচ্ছা। বর্তমান সময়ে অনলাইন আয়ের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও সহজ মাধ্যম হচ্ছে ইউটিউব। শুধু সহজ বা জনপ্রিয়ই নয়, ইউটিউব অনলাইন আয়ের একটি নির্ভরযোগ্য প্ল্যাটফর্ম।
ইউটিউব হচ্ছে বর্তমান সময়ের ইন্টারনেট জগতের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান গুগলের মালিকানাধীন ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। গুগলের মালিকানাধীন হলেও সাধারণ ইউজারই এখানে ভিডিও কন্টেন্ট আপলোড করে থাকে। বর্তমানে ইউটিউবে কি পরিমাণ ও কত ক্যাটাগরির ভিডিও রয়েছে তা বলা বেশ মুশকিল। যেখানে ২০১৯ সালের মে মাসের হিসাব অনুযায়ী প্রতি মিনিটে ৫০০ ঘণ্টারও বেশি ভিডিও কন্টেন আপলোড করা হয়ে থাকে তার পরিমাণ কিভাবে বলা যায়।
বর্তমান সময়ে ইউটিউবে দুই ধরনের ইউজার রয়েছে। প্রথমটা হচ্ছে সাধারণ ইউজার, দ্বিতীয়টা প্রিমিয়ার বা টাকা দিয়ে ভিডিও দেখা। সাধারণ ইউজাররা ভিডিও দেখার সময় এ্যাড বা বিজ্ঞাপন দেখানো হয় কিন্তু প্রিমিয়ার ইউজারের ক্ষেত্রে কোনো এ্যাড বা বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয় না। যে ধরনের ইউজারই হোক না কেন এই প্ল্যাটফর্মে ভিডিও দেখলে কন্টেন্ট তৈরির জন্য একটা অর্থ পেয়ে থাকেন। তবে তার জন্য কন্টেন্ট ক্রেটারকে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা অর্জন করতে হবে, যা খুবই সহজ।
শুধু বিজ্ঞাপন বা প্রিমিয়ার ইউজার দিয়েই নয়, ইউটিউব থেকে ইনকাম করার আরও অনেক গুলো উপায় রয়েছে। উপায় যেটাই হোক, ইউটিউব থেকে যে বিশাল অংকের টাকা ইনকাম করা যায় বা অনেকেই করছে এটা কিন্তু প্রমানিত। চলুন জেনে আসি বাংলাদেশী কিছু জনপ্রিয় ইউটিউব চ্যানেলের ইনকাম সম্পর্কে।
বাংলাদেশ থেকে affiliate অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কাজের সম্ভাবনা
জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া ট্র্যাকার আমেরিকান ওয়েবসাইট ‘সোশাল ব্লেড’ এর তথ্য অনুযায়ী শুধু ভিডিও মনিটাইজ থেকে বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় শিক্ষামূলক ইউটিউব চ্যানেল ‘১০ মিনিট স্কুল’ এর আনুমানিক মাসিক উপার্জন ৯০০ থেকে ১৫ হাজার ডলার। যা বাংলাদেশী টাকায় বর্তমান সময়ে দাড়ায় ৮০ হাজার থেকে ১২ লাখ ৯০ হাজার টাকা। বাংলাদেশের শীর্ষ স্থানে থাকা ইউটিউবার তৌহিদ আফ্রিদির আনুমানিক মাসিক উপার্জন ৯০০ থেকে ১৪ হাজার ডলার। যা বাংলাদেশী টাকায় ৮০ হাজার থেকে ১২ লাখ টাকা। এছাড়ও যাকে বাংলাদেশের প্রথম ইউটিউবার বলা হয়। সেই সালমান মুক্তাদিরের ‘সালমান দ্য ব্রাউন ফিশ’, ফ্রিল্যান্সার নাসিম, সোহাগ ৩৬০ সহ অন্যান্য জনপ্রিয় চ্যানেলের কথা নাই বললাম।
আপনি যদি চান ইউটিউব থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আগে আপনাকে জানতে হবে ইউটিউব থেকে কি কি উপয়ে ইনকাম করা যায়। ইউটিউব থেকে ইনকাম করা খুব বেশি কঠিন কাজ নয় আবার খুব সহজও নয়। ইচ্ছামত ভিডিও আপলোড দিলেই যে ইনকাম হবে বিষয়টা এমন নয় তবে ধৈর্য আর ইচ্ছা থাকলে আপনি পারবেন।
বাংলাদেশের কলেজ পড়ুয়া ৫ শিক্ষার্থী অর্জন করেছে যুক্তরাজ্য ভিত্তিক প্রতিযোগিতা BIEA 2023 Youth STEM Competition এর Outstanding Achievement Award. এ বছরের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে একমাত্র পুরস্কার প্রাপ্ত দল- টিম ভিরিডিয়ান। এ অর্জন হিসেবে তারা আমন্ত্রিত হয়েছে বিট্রিশ পার্লামেন্ট হাউসে এ বছরের প্রতিযোগিতার আন্তর্জাতিক প্রদর্শনের অংশ হিসেবে।
BIEA যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, প্রকৌশল ও গণিত (STEM) জনপ্রিয়করণ সংস্থা। এই প্রতিষ্ঠানের আয়োজিত সকল প্রতিযোগিতাই অত্যন্ত সম্মানজনক এবং প্রতিযোগিতাপূর্ণ৷ প্রতি বছর BIEA এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে তরুণদের অভিনব চিন্তাকে কাজে লাগিয়ে বৈশ্বিক পরিবেশ সমস্যার উন্নততর সমাধান উদ্ভাবনে। প্রতি বছর বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত হতে সম্ভাবনাময় তরুণদের ৫০০ টির মত দল এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্বের উজ্জ্বল তরুণদের সাথে প্রতিযোগিতা করে পদক ছিনিয়ে আনা সত্যিই এক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জিং।
টিম ভিরিডিয়ানের সদস্যরা দেশের চারটি শহরের কলেজ পড়ুয়া কিশোর-কিশোরী। হালিশহর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক কলেজ এ অধ্যয়নরত সামিহা সুলতানা জাহিন (টিম লিডার)এবং এ-লেভেল শিক্ষার্থী সাবিহা উলফাত চট্টগ্রামের উজ্জ্বল তরুণ। ঢাকার দুই শিক্ষার্থী- সাবরুকা মাহাবুব পড়ছে নারায়ণগঞ্জ সরকারি মহিলা কলেজে এবং মুশফিকুজ্জামান মাহিম পড়ছে ঢাকা রেসিডেনশিয়াল মডেল কলেজে। অন্যদিকে দলের আরেক সদস্য আনিকা আকরাম অর্পি পড়ালেখা করছে কিশোরগঞ্জের গুরুদয়াল সরকারি কলেজে।
প্রাথমিকভাবে এই প্রজেক্টটির পরিকল্পনা করে জাহিন, সাবরুকা ও আনিকা। IUB বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত গ্রিন জিনিয়াস সিজন ৪ প্রতিযোগিতার ফাইনাল রাউন্ড পর্যন্ত এই আইডিয়াটি পৌঁছায়। পরবর্তীতে তারা BIEA 2023 প্রতিযোগিতাটি বিষয়ে জানতে পারে এবং তাদের দলে যোগ দেয় মুশফিক ও ফারহা। মুশফিক এই প্রজেক্টে এআই মডেল ব্যবহার করে আরও একধাপ এগিয়ে নিয়ে যায় পুরো পরিকল্পনাটিকে। তাদের পরিকল্পনায় বিশেষ সহযোগিতা করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমুদ্রবিজ্ঞান বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মোসলেম উদ্দিন।
প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সকল প্রস্তুতি চলেছে কোরবানি ঈদের সময় জুড়ে। ঈদের পরদিন ছিল সাবমিশন ডেডলাইন। তাই স্বাভাবিকভাবেই ঈদের আনন্দের পাশাপাশি ছিল একটা চাপ। সাবরুকা জানায়, “আমাদের সবার বাসায়ই অনেক লোক ছিল এবং স্বাভাবিকভাবেই পরিবারকে সময় দেয়ার একটা বাড়তি চাপ তো ছিলই। আমরা সবাই-ই চেষ্টা করেছি যেন আমাদের কাজের পাশাপাশি বাসার সবার সাথে সুন্দর সময়টা যেন মিস না হয়।”
টিম লিডার জাহিন যোগ করে, “ঈদের পরদিন সবাই ছাদে আনন্দ করছিল আর আমি ঘরে বসে সামারি এডিট করছিলাম।”
আনিকা যোগ করে, “সাবমিশন ডেডলাইনের ৩০ মিনিট আগেও আমাদের ভিডিও আপলোড হচ্ছিল না। নেটে খুবই সমস্যা ছিল। মুশফিক তাও বারবার চেষ্টা করে যাচ্ছিল। খুবই উত্তেজনাপূর্ণ একটি মূহুর্ত ছিল।”
এদিকে ফারহাকে গ্রামের বাড়ি যেয়েও সার্বক্ষণিক সংযুক্ত থাকতে হচ্ছিল ইন্টারনেটের সমস্যা থাকার পরও। আর মুশফিক বেচারাকে শেষ মূহুর্ত পর্যন্ত নাজেহাল করেছে ইন্টারনেটের গতি।
স্ক্রিল Skrill– অর্থ লেনদেনের সহজ ও নিরাপদ পদ্ধতি
দলের সদস্য আনিকার গবেষণাপত্র নির্বাচিত হয়েছে একাধিক আন্তর্জাতিক সেমিনারে। সাবরুকা স্টকহোম জুনিয়র ওয়াটার প্রাইজ- বাংলাদেশ রাউন্ডের পরপর দুই বছরের ফাইনালিস্ট। আরেক সদস্য মুশফিকের গবেষণাপত্র প্রকাশিত হয়েছে একাধিক জার্নালে। অন্যদিকে, জাহিন তালারিয়া স্কলার এবং স্কুল-কলেজের একাধিক ক্লাবের সঙ্গে জড়িত। ফারহা কুইন্স কমনওয়েলথ এসে কম্পিটিশনের ব্রোঞ্জ পদকপ্রাপ্ত। পারতপক্ষে তারা প্রত্যেকেই গবেষণার প্রতি আগ্রহী এবং গবেষণার সাথে জড়িত। ভিন্ন-ভিন্ন শহরের হলেও, তাদের পরিচয় একই প্রতিষ্ঠানে গবেষণা কার্যের সূত্রে।
এ বছরের প্রতিযোগিতার বিষয়বস্তু ছিল- টেকসই শহর গড়ে তোলার জন্য সমাধান উদ্ভাবন। টিম ভিরিডিয়ান সেই লক্ষ্যে উদ্ভাবন করেছে প্রকল্প Eco-Connect- যা একই সাথে সরকার, করপোরেট অফিসার ও সাধারণ জনগণকে একত্রিত করে এবং শহর সবুজায়নে প্রত্যক্ষ ভূমিকা রাখে। তাদের প্রকল্প বাস্তবভিত্তিক এবং স্বল্প খরচে বাস্তবায়নযোগ্য- যা বাংলাদেশের বর্তমান তাপ নিয়ন্ত্রণেও কার্যকর ভূমিকা রাখতে সক্ষম বলে তারা ধারণা করে। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে এ প্রতিযোগিতার সেকেন্ড রানার্সআপ হয় বাংলাদেশের একটি দল। এরপর ২০২৩ সালে এ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের নাম জ্বলজ্বল করে উঠলো এই পাঁচ কিশোরের হাত ধরে।